You Are Only My Queen - Part - 2 ( Jimin Bangla Vampire FF )

 

jimin ff

সকালে
আমি ঘুম থেকে উঠতে উঠতে ৮ টা বেজে গেলো। আমি উঠে ওয়াশরুমে যাবো ঠিক তখনি আমার কালকের রাতের কথা মনে পরে যায়।
আমিঃকালকের কাহিনীটা কি সত্যি ছিল নাকি স্বপ্ন ছিল।
ঠিক তখনি আমার মনে পরে যায় কালকের কামড়ের কথা।আমি তারাতারি গিয়ে আয়নার সামনে গিয়ে আমার গলা দেখি।কিন্তু না কোন ক্ষত তো নাই।তাহলে কি সব স্বপ্ন ছিল।
আমি আর কিছু না ভেবে ওয়াশরুমে গেলাম।আমি ফ্রেশ হয়ে এসে ভার্সিটির জন্য রেডি হতে লাগলাম।
আজকে আমি আমার আসল লুকে যাবো। তাই একটা কালো প্যান্ট,কফি কালারের শার্ট আর কালো কালারের লেদারের জ্যাকেট নিলাম।চুলগুলা একসাইডে সিতা করে বেনি করে সামনে নিয়ে আসলাম।চোখে কাজল,হাতে রোল্যাক্সের ঘড়ি,পায়ে কালো কালারের স্পোর্টস শু।
আমি রেডি হয়ে নিচে যেতেই রহিম চাচা আমাকে বলল
রহিম চাচাঃআম্মা তোমার ভাইয়ারা তোমার জন্য স্পোর্টস কার স্পেশালভাবে অর্ডার দিয়ে বানাইছে।তোমারে ওইডা নিয়া যাইতে কইছে।
আমিঃওকে মেরি চাচা।
এই বলে আমি খেয়ে গাড়ি নিয়ে বের হয়ে গেলাম। আমি গাড়ি নিজে ড্রাইভ করছি।
In varsity
আমি গাড়ি নিয়ে ডুকতেই সবাই আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে।আমি ফুল স্পিড এ গাড়ি গেইট দিয়ে ডুকিয়ে একদম পার্কিং সাইডে নিয়ে পার্ক করে নিলাম।
গাড়ি থেকে বের হতেই দেখি রিধিরা সবাই আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে।আমি ওদেরকে দেখে বাকা হাসলাম।
রিধিঃও কি কালকের সেই গাইয়া মেয়ে!!!
আকাশঃআমার মনে হচ্ছে আমি স্বপ্ন দেখছি।
সাদঃ এই মেয়েকে তো আমি ছাড়বো না।
অনিলঃযাই বল মেয়েটার কিন্তু হেব্বি সাহস মাইরি।Jimin কে থাপ্পর মারল!ভাবা যায়!!
নিলাঃএকদম ঠিক হয়েছে।তোদের কি দরকার ছিলো মেয়ের পিছনে লাগার?
রাজঃদেখে তো মনে হচ্ছে হেব্বি বড়লোক।
আকাশঃআমারও তাই মনে হচ্ছে যেমন সুন্দরী তেমনি সাহসি আর তেমনি জেদি।
নিলাঃহুম আমার মনে হয় Jimin এর জন্য ওই মেয়েই বেস্ট হবে।
রিধিঃতোরা একটু বেশি বেশি বলছিস না?আগে দেখ Jimin ওর সাথে কি করে তারপর না হয় এসব ভাববি।
ঠিক তখনি Jimin গেইট দিয়ে বাইক নিয়ে ডুকে।আর রিধিদের কাছে আসে।
Jimin: কিরে আমাকে কি আজকে বেশি সুন্দর লাগছে নাকি যে সব মেয়েরা আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
রিধিঃতোমাকে সবসময়ই সুন্দর লাগে।
Jimin: যাই হোক ক্লাস আছে না??
আকাশঃহুম।চল যাই।
Jimin: তোরা যা আমি একটু আসছি।
রাজঃতুই আবার কই যাবি?
Jimin: একটু হিসাব যে বাকি আছে একজনের সাথে।(চোখ মুখ শক্ত করে)
নিলাঃআচ্ছা যা।কিন্তু তারাতারি আছিস।
Jimin:হুম।
অন্যদিকে
আমি ক্লাস এ ডুকে একটা মেয়ের পাশে গিয়ে বসলাম।
মেয়েঃহাই আমি রুশা।
আমিঃআমি Y/N ।
রুশাঃতুমি কি নতুন?
আমিঃহুম।তুমিও অবশ্যই নতুন?
রুশাঃহুম।
আমিঃতা তোমার পরিচয়?
রুশাঃআমার যে পরিচয়টা দিলে তুমি চিনবে ওইটাই দিচ্ছি।কালকে তুমি যেই ছেলেটাকে থাপ্পর মেরেছ ওই Park Jimin বোন আমি।
আমিঃও আচ্ছা।
রুশাঃকালকের জন্য আমি ভাইয়ার পক্ষ থেকে সরি বলছি।আসলে ছোটবেলা থেকেই ভাইয়া এমন রাগি স্বভাবের।
আমিঃআচ্ছা বাদ দাও।
রুশাঃএবার তোমার সম্পর্কে কিছু বল।
আমিঃআমার বাবা মা কেউ নেই।আমি আর আমার দুভাই নিয়েই আমাদের পরিবার।
রুশাঃওও সরি।আচ্ছা আজকে থেকে আমরা ফ্রেন্ড।
আমিঃহুম।তা কথা বন্ধ করো এখনি স্যার চলে আসবে।
রুশাঃএটা কিন্তু ঠিক না।আমরা যেহেতু ফ্রেন্ড তাহলে তুমি করে কেন তুই করে বল।
আমিঃওকে তুই।এবার চুপ কর।
আমি রুশাকে আমাদের লন্ডনে থাকার ব্যাপার বলি নাই কারন আমি এখানে একটা বিশেষ কাজে এসেছি।যে কাজটা একটা গোপনীয় কাজ।
আমি এসব ভাবতাছি আর দেখলাম প্রিঞ্চিপাল আর Jimin আমাদের ক্লাস এ এলেন।Jimin আমাকে দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে।কিন্তু পরক্ষণেই কিছু একটা চিন্তা করে চোখ মুখ শক্ত করে রাগি চোখে আমার দিকে তাকায়।
আমি বুঝতে পারলাম যে Jimin সাহেব কালকের থাপ্পড়রের প্রতিশোধ নিতে এসেছে।
প্রিঞ্চিপালঃআজকে তোমাদের ক্লাস Jimin নিবে কারন আজকে টিচার্স ডে।আর এই দিনে সব সিনিয়র ভাইবোনরা জুনিয়রদের ক্লাস নেয়।তাই আজকে তোমাদের ক্লাস Jimin নিবে।।
সবাই তো খুশিতে শেষ শুধু আমি ছাড়া। কারন আমি জানি jimin এর মাথার মধ্যে কিছু একটা চলছে।
আমি আর কিছু না বলে ক্লাস এ মনযোগ দিলাম।
প্রিঞ্চিপাল চলে গেলেন আর jimin আমাদের ক্লাস নিতে লাগলেন।কিন্তু ক্লাস এর আগামাথা আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না।শুধু আমি কেন কেউই কিছু বুঝতে পারে নাই।
হঠাৎ jimin আমার কাছে এসে আমাকে বললেন
Jimin: এতক্ষণ আমি যা পড়ালাম তা সব আমাকে বুঝাও।
আমি তো হা করে আছি।কারন আমি কিছুই বুঝি নাই।কিন্তু এটা বুঝতে পারছি যে jimin এসব ইচ্ছা করে করছে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য।
Jimin: কি হল বলো?
আমি কিছু না বলে চুপ করে দাঁড়িয়ে আছি।
Jimin যেন এটারই অপেক্ষায় ছিল।
Jimin এবার ঠাস করে আমার গালে একটা থাপ্পর দিল।থাপ্পরটা এতই জোরে ছিল যে আমার ঠোট পর্যন্ত কেটে গেলো।
Jimin:এটা তোমার শাস্তি।
এই বলেই চলে গেল। ক্লাস এর সবাই আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে।
আমার রাগে জিদে আমি ক্লাস থেকে বের হয়ে গেলাম।বারান্দায় গিয়ে দেখি বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে।
আমি রাগে চোখে সব কিছু অন্ধকার দেখছি।আমি কিছু না ভেবে মাঠের মাঝখানে গিয়ে এই শীতের মধ্যে বৃষ্টিতে ভিজতে লাগলাম আর কাদতে লাগলাম।কারন আমার রাগ কমানোর কোন উপায় খুজে পাচ্ছি না।
ভিজতে ভিজতে আমার মনে হলো আমার কাছে সবকিছু অন্ধকার লাগছে।কিন্তু আমার মনে হচ্ছে কারা যেন আমার দিকে দৌড়ে আসছে।
আমি আর কিছু দেখলাম না অজ্ঞান হয়ে গেলাম।
আমার বৃষ্টিতে ভিজা মানা।কারন আমি নাকি ছোট থাকতে পানিতে ডুবে গিয়েছিলাম।যার ফলে আমার ব্রেনে কিছু পানি থেকে যায়।আর সেই জন্য আমি পানিতে বেশিক্ষন থাকতে পারি না।কিন্তু আজকে রাগ কমানোর জন্য আমি বৃষ্টিতে বসে কান্না করি।আর সেটা আমার ব্রেনে এফেক্ট করে আর আমি অজ্ঞান হয়ে যাই।
 
চোখ খুলে আমি নিজেকে হসপিটালে আবিষ্কার করলাম।দেখি পাশে রুশা আর মেহেক দাঁড়িয়ে আছে।
মেহেক হলো আমার আর রুশা নিউ ফ্রেন্ড।
খেয়াল করে দেখলাম আমার হাতে স্যালাইন লাগানো। গায়ে হসপিটালের পোশাক।
আমিঃআমি এখানে আসলাম কি করে??
রুশা আর মেহেক কিছু না বলে আমার দিকে রাগি দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।
আমিঃআরে কিছু বলবি তো কি হইছে?
রুশাঃতুই কেন বৃষ্টিতে ভিজতে গেলি?(কান্নার সুরে)
মেহেকঃতুই জানিস আমাদের কতো চিন্তা হচ্ছিলো তোকে নিয়ে!
আমিঃআরে বাবা আমি ঠিকাছি।
রুশাঃতা তো দেখতেই পারছি।
আমিঃআচ্ছা আমাকে এখানে আনলো কে?
Jimin: আমি ছাড়া আর কে আনবে!
Jimin কে দেখা মাত্রই আমার মাথায় রক্ত উঠে গেলো। আমার মনে হচ্ছে আমার মাথাটা ফেটে যাবে।
আমিঃ রুশা উনাকে যেতে বল।(রাগে কাপতে কাপতে)
রুশাঃআমার কথাটা শুন.........
আর কিছু বলার আগেই আমি বেডের পাশে থাকা গ্লাসটা ছুড়ে মারলাম দেয়ালে।তারপর চিৎকার করে বললাম
আমিঃপ্লিজ আপনি যানননন।
রাগে আমার চোখ মুখ লাল হয়ে গেলো। আমি চোখে অন্ধকার দেখতে লাগলাম। তারপর আবার অজ্ঞান হয়ে গেলাম।
আমি অজ্ঞান হয়ে যাওয়াতে Jimin তারাতাড়ি ডাক্তারকে ডেকে নিয়ে আসলো।
ডাক্তার এসে আমাকে দেখতে লাগলো।
ডাক্তারঃমাথায় অতিরিক্ত চাপের ফলে আবার অজ্ঞান হয়ে গেছে।ও মনে হয় ছোট বেলায় কোথায় ডুবে গিয়েছিলো। যার কারনে ওর ব্রেনের মধ্যে কিছু পানি ডুকে যায়।তাই পানিতে বেশিক্ষণ থাকলে অজ্ঞান হয়ে যায়।আর ওর অতিরিক্ত রাগ আর জেদ।একটা মেয়ের এতো রাগ আর জেদ আমি কখনও দেখি নাই।ছোট থেকেই খুব আদরে বড় হয়েছে তাই মনে হয় এতো রাগ আর জেদ।ওর পরিবারের কে কে আছে?আর ও এই শীতের মধ্যে বৃষ্টিতে ভিজেছে কেন?
রুশাঃওর মা বাবা নেই।ও আর ওর বড় দুইভাই নিয়েই ওর পরিবার।
মেহেকঃহুম।
ডাক্তারঃতাহলে ওর ভাইয়াদেরকে খবর দিন।
রুশাঃআমরা আর কিছুই জানি না।ওর ভাইয়ারা কোথায় থাকে আমরা এসব কিচ্ছু জানি না।
ডাক্তারঃকিন্তু ও ভিজলো কি করে?
তারপর রুশা আর মেহেক ডাক্তারকে সব খুলে বলল।
ডাক্তারঃআমি যা বলেছিলাম ওর রাগ অনেক বেশি।আর রাগ উঠলে ওর আর কিছু খেয়াল থাকে না।রাগের বশেই ও এমন করেছে।
Jimin: এখন কি করবো??
ডাক্তারঃএখন আর কিছু করতে হবে না।একটু পরই ওর জ্ঞান ফিরে আসবে ।কিন্তু ওর রাগ কামানোর চেষ্টা করুন।
এই বলেই ডাক্তার চলে গেলো। রুশা Jimin এর কাছে গেলো।
রুশাঃসব তোর জন্য হয়েছে
Jimin: যা হয়েছে হয়েছে।আমিই তো ওকে হসপিটাল নিয়ে এলাম।তাই শোধবোধ হয়ে গেছে।
মেহেকঃভাইয়া সব কিছুতেই তুমি এমন করো।
Jimin: আমি কি করলাম আমি কি জানতাম ওই মেয়ের এতো রাগ!!
রুশাঃহইছে এবার যা।আমি মাকে বলবো ওকে একবার দেখে যেতে।
রুশা আর Jimin এর মা কথা খান একজন ডাক্তার।আর এইটা ওদেরই হসপিটাল।
Jimin : আমি তাহলে যাই।
রুশাঃযা।
Jimin চলে গেলো।
Jimin: বাবারে বাবা এইটুকু মেয়ের কতো জেদ।তাতে কি ওর এই রাগ,জেদ আমিই কমাবো।(মনে মনে বাকা হেসে)
আমার জ্ঞান ফিরলে আমি দেখি আমার পাশে রুশা,মেহেক আর একটা মহিলা ডাক্তার দাঁড়িয়ে আছে।
আমিঃউনি কে?(মহিলাকে দেখিয়ে)
রুশাঃ উনি আমার মা।
আমিঃআন্টি কেমন আছেন?
কথাঃভালো। তুমি কেমন আছ মা?
আমিঃভালো। আচ্ছা শুনুন না আমি আমার বাড়িতে যাবো। প্লিজ প্লিজ।
কথাঃআচ্ছা চলো আমি তোমাকে পৌছে দেই।
আমিঃনা লাগবে না আন্টি আমার গাড়ি আছে।আমি চলে যেতে পারবো।
কথাঃআর কোন কথা না আমিই তোমাকে পৌঁছে দিব।
আমি আর কিছু বললাম না।
আমি আর আন্টি গাড়িতে উঠে আমার বাড়ির সামনে চলে আসলাম।
আমাকে গাড়ি থেকে নামতে দেখে কয়েকটি গার্ডস আমার কাছে ছুটে আসলো।।
আমি তাদেরকে সাইড হতে বললাম।
আমিঃআন্টি চলো ভিতরে চলো।
কথাঃনা মা আজকে না।
আমিঃ আমি তোমার কথা শুনেছি তাই তুমিও আমার কথা শুনবা।আমি আর কিছু জানি না।
কথাঃআচ্ছা চলো।
আমি আর আন্টি ভিতরে গেলাম।আমরা ভিতরে যেতেই রহিম চাচা আর চাচি আমার দিকে ছুটে আসলো।
রহিম চাচাঃআম্মা তুমি এতক্ষন কই আছিলা।আমরা কতো টেনশানে আছিলাম।
চাচিঃহ মা।
আমিঃআমি ঠিকাছি।আর তোমরা ভাইয়াদের কিছু বলনাই তো??
রহিম চাচাঃনা।কিন্তু ওনি কে আম্মা?
আমিঃওনি আমার নতুন আন্টি।
কথাঃবাহ বা তোমার বাসাতে তোমার জন্য মানুষ আর গার্ডস আছে।
আমিঃআসলে আমার ভাইয়ারা লন্ডন থাকে তাই আমার জন্য এতো লোক। আসলে আমি একা থাকি তো তাই।
কথাঃও আচ্ছা।
আমিঃরহিম চাচা কিছু নাস্তা বানাও।
কথাঃনা মা আমি আরেকদিন আসবো। আজ আসি।
আমিঃআসবে তো।
কথাঃহুম মা আসবো।
এই বলে মুচকি হেসে চলে গেল।
আমিও খেয়ে দেয়ে আমার রুমে এসে শুয়ে গেলাম।
রাত ৩ঃ৩০
আমার মনে হলো কেউ আমাকে জড়িয়ে ধরে কাদছে।আমি আজকে চোখ খুলে তাকালাম।দেখলাম একজন কালো হুডি পরা লোক আমাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছে।লোকটার মুখ দেখা যাচ্ছে না কিন্তু চোখগুলা দেখা যাচ্ছে।লাল লাল চোখগুলা জ্বলছে।
আমি চিল্লাতে যাবো তার আগেই লোকটা আমার মুখ চেপে ধরেছে।
লোকঃহুশশ চিল্লাচ্ছো কেন?
আমিঃকে আপনি আর আমার এখানে কি?(ভয় পেয়ে)
লোকঃবাহ তুমি ভয়ও পাও!!(অবাক হয়ে)
আমিঃকই কে বলেছে আমি ভ ভয় পাই।
লোকঃএতো রাগ কেন তোমার ময়নাপাখি?(গম্ভীর সুরে)
আমিঃতাতে আপনার কি???
লোকঃআমারই তো সব।তুমি আজকে কেন ভিজতে গেলে?তুমি জানো তোমার এই অবস্থা দেখে আমার কতো চিন্তা হচ্ছিলো।
এই বলেই আমাকে জড়িয়ে ধরে কাদতে লাগলো।
আমিঃআপনি কাদছেন?
লোকঃহুশ কোন কথা না ঘুমাও এখন.
আমিঃকিন্তু.....
লোকঃকোন কিন্তু না এখন ঘুমাও।(ধমক দিয়ে)
আমিঃশালা উগান্ডা, কুত্তা,আমারে ধমক দেয়।কিন্তু আমি এই লোকটাকে এতো ভয় কেন পাচ্ছি?কোন রাগও আসছে না এই লোকটার ওপর?কেন?
লোকঃআমাকে ভালবাসো তাই। এবার ঘুমায় আর একটা কথাও মনে মনে বলবা না। আমি কিন্তু সব শুনতে পাই।
আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে থেকে লোকটার বুকে ঘুমিয়ে গেলাম।
লোকঃতুমিই আমার মন ভালো করার ঔষধ ময়নাপাখি।তোমাকে কস্টও দিব আমি আদরও করব আমি।
এই বলে আমার কপালে একটা চুমু দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে গেল। 

Post a Comment

Previous Post Next Post

Comments

Facebook